একজন সাব-ইন্সপেক্টরের ক্ষমতা কী কী?
একজন সাব-ইন্সপেক্টরের ক্ষমতা কী কী, সাব ইন্সপেক্টর বলতে কী বোঝায়, সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে চাকরি করলে কত টাকা মাইনে পাওয়া যায় এবং একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর কাজ কি? যারা বাংলাদেশ পুলিশে চাকরি করতে ইচ্ছুক তারা মূলত এ ধরনের প্রশ্ন করে থাকেন।
তাছাড়াও অনেকেই বাংলাদেশ পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর সম্পর্কে খুব একটা ধারণা রাখেন না। আর তাই সেই সকল ইউজারদের কথা চিন্তা করে আমরা আয়োজন করেছি আজকের এই আলোচনা পর্বের। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক, একজন সাব-ইন্সপেক্টরের ক্ষমতা কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
একজন সাব-ইন্সপেক্টরের ক্ষমতা কী কী?
সাব ইন্সপেক্টর এর ক্ষমতা মূলত তার কাজ এবং দায়িত্বের ওপর নির্ভর করে। তবে সাব ইন্সপেক্টর এর ক্ষমতা নিয়ে আলোচনা করার পূর্বে অবগত হওয়া জরুরী– সাব ইন্সপেক্টর মানে কি সে সম্পর্কে। তাই ধারাবাহিক ভাবে আমরা সাব ইন্সপেক্টর মানে কি, তাদের কাজ কি এবং তাদের বেতন ভাতা কত সে সম্পর্কে আলোচনা করব।
সাব ইন্সপেক্টর মানে কি?
সাব-ইন্সপেক্টর একটি ইংরেজি শব্দ, যার অর্থ উপরিদর্শক। মূলত পুলিশ বাহিনীতে উপ-পরিদর্শক হিসেবে যারা কর্মরত রয়েছেন তারাই হচ্ছেন সাব ইন্সপেক্টর।
আরেকটু ভিন্ন ভাবে বললে বলা যায়, সাব ইন্সপেক্টর হচ্ছে পুলিশের একটি পদমর্যাদা। দক্ষিণ এশিয়ার দেশ বাংলাদেশ, ভারত পাকিস্তান এবং শ্রীলংকার পুলিশ বাহিনীতে যে পদটি বিশেষভাবে ব্যবহার করা হয়। এটা মূলত ব্রিটিশরা ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে।
সুতরাং বাংলাদেশ পুলিশে যারা উপরিদর্শক হিসেবে কর্মরত হন তারা হলেন বাংলাদেশ সাব-ইন্সপেক্টর পুলিশ অফিসার। যেটা বাংলাদেশ পুলিশ বিভাগের একটি উচ্চ পদমর্যাদা।
আরও পড়ুনঃ পুলিশের এসআই পদে নিয়োগ, নতুন নিয়মে এসআই নিয়োগ প্রস্তুতি নেবেন যেভাবে!
একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর কাজ কি?
দেখুন ইতোমধ্যে আমরা উল্লেখ করেছি সাব ইন্সপেক্টর হলেন বাংলাদেশ পুলিশের কর্মকর্তা। তারা এমন একটি কর্মকর্তা বা পদের ধারণকারী যার দায়িত্ব হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট বিশেষ কাজ বা প্রকল্প সম্পাদন করা। সাব ইন্সপেক্টর এর অন্যতম প্রধান কাজ নিরীক্ষণ এবং তদন্তের দেখভাল।
মনে করুন কোন অপরাধ সনাক্ত করার প্রয়োজন করলে বা কোন কিছু সংশোধনের প্রয়োজন পড়লে একজন পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর এর সেখানে ভূমিকা রাখতে হয়। এক কথায় নিরীক্ষণ এবং তদন্তের জন্য যে যে কার্যসম্পাদন করতে হয় সেটাই হচ্ছে একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর কাজ।
সাব ইন্সপেক্টর এর বেতন কত?
যেকোনো চাকরির ক্ষেত্রে বেতন মাস্ট ইম্পর্টেন্ট। কেননা একজন মানুষ মূলত পড়াশোনা করে এবং পড়াশোনা পরবর্তীতে চাকরিতে নিযুক্ত হয় ইনকামের আশায়। সত্যি বলতে এই যে আমরা এত কষ্ট করছি এত কিছু করছি এর অন্যতম প্রধান ও প্রথম লক্ষ্য টাকা উপার্জন করা।
তাই সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে কর্মরত হওয়ার পূর্বে একজন মানুষ স্বাভাবিকভাবেই সাব-ইন্সপেক্টর এর বেতন কত এটা জিজ্ঞাসা করে থাকেন। সাব ইন্সপেক্টর মূলত খুবই জনপ্রিয় এবং পরিচিত একটি চাকরি। অনেকের ধারণা এই চাকরি করলে বেশ মোটা অংকের টাকা কামানো সম্ভব। আবার অনেকেই মনে করেন এটা অনেকটাই সাধারণ একটা চাকরি যে চাকরিটি করে মোটামুটি ভাবে জীবন চালানো সম্ভব।
মূলত সরকারি স্কেল অনুযায়ী সাব-ইন্সপেক্টর হল প্রথম শ্রেণীর একটা চাকরি। যে চাকরি ঠিক করে মাসে সে মাইনে হিসেবে ইনকাম করা সম্ভব ১৬০০০ থেকে শুরু করে ৩৮,৬৪০ টাকা পর্যন্ত। অতএব আপনি যদি একজন সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে কর্মরত থাকেন তাহলে মাস শেষে সর্বোচ্চ ৩৮ হাজার ৬৪০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
তবে হ্যাঁ এর বেশি টাকা ইনকামেরও রয়েছে বিকল্প একটা মাধ্যম। যেটা একেবারেই অনৈতিক এবং আমাদের মুসলিম ধর্মাবলম্বীর জন্য সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর ক্ষমতাসমূহ
একজন সাব ইন্সপেক্টর এর কাজ কি, একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর বেতন কত এ সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। এখন কথা হচ্ছে একজন সাব ইন্সপেক্টর মূলত কি কি কাজ করতে পারেন মানে তার ক্ষমতা কি কি!
দেখুন আমরা জানি একজন পুলিশ মূলত দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে কাজ করে থাকেন। আর সাব ইন্সপেক্টর হচ্ছে পুলিশের একটি উচ্চ পদমর্যাদা। যাদেরকে সাব-ইন্সপেক্টর অথবা এসআই বলে সম্বোধন করা হয়।
এদের ক্ষমতা হচ্ছে:-
নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা। মনে করুন কোন ক্রাইম ঘটেছে বা অনৈতিক কোন কাজ করার জন্য পূর্ব পরিকল্পনা চলছে। এখন সেই পরিকল্পনাকে ভেস্তে দেওয়ার জন্য প্ল্যান সাজানো এবং সেটার তদারকি করা অথবা যে ক্রাইম ঘটেছে সেটা ইনভেস্টিগেশন করার জন্য যে সকল নিয়ন্ত্রণ মূলক কাজ বা সংগঠন তৈরি করা জরুরী সেটা মূলত করে থাকেন সাব ইন্সপেক্টর। একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর তত্ত্বাবধানে থাকেন অসংখ্য পুলিশ। যাদেরকে তিনি যেকোনো সময় যে কোন মুহূর্তে কাজে লাগাতে পারেন দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে।
মূলত এটাই তার ক্ষমতা।
তবে হ্যাঁ মজার ব্যাপার হলো, আপনি যদি গুগলে সার্চ করেন তাহলে সবার প্রথমে আপনাকে একটা বিষয়ে সাজেস্ট করা হবে। সেটা হচ্ছে একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর ক্ষমতা হচ্ছে টাকা মেরে খাওয়া। কেননা এখন অনৈতিক কর্মকাণ্ড খুবই দ্রুত হারে বেড়ে চলেছে। চাকরির ক্ষেত্রে ঘুষ এখন খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে গিয়েছে। তাই কিছু কিছু সাব-ইন্সপেক্টর তাদের ক্ষমতার জোরে ঘুষ নিয়ে থাকেন যে কারণে বলা হয় একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর ক্ষমতা হচ্ছে ঘুষ নেওয়া এবং তার বিরুদ্ধে কোন স্টেপ না নিতে পারা।
তবে এটা শুধুমাত্র মানুষের মনগড়া কথা। কেননা একজন সাব-ইন্সপেক্টর যেমন ক্ষমতার জোরে ঘুষ নিতে পারেন ঠিক একইভাবে যেকোনো কর্মে নিযুক্ত হয়েও ঘুষ বা অনৈতিকভাবে টাকা রোজগার করা সম্ভব। এটা মূলত ওই ব্যক্তির শিক্ষা এবং ব্যক্তিত্বের ওপর নির্ভর করে। তবে সঠিক ও হালার পথে রোজকারের জন্য মূলত কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজন। আপনি একজন সাব ইন্সপেক্টর এর কাজে নিযুক্ত হয়ে যে টাকা হালালভাবে ইনকাম করবেন সেটা দিয়ে খুব ভালোভাবে জীবন চলবে আপনার। তবে বিলাসবহুল জীবনযাপনের জন্য সাব-ইন্সপেক্টর এর বেতন আপনার জন্য পর্যাপ্ত নয়।
একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর যোগ্যতা
একজন সাব ইন্সপেক্টর এর শিক্ষাগত যোগ্যতা কি হওয়া প্রয়োজন? শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি আর কি কি যোগ্যতা লাগবে? এ সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে আপনার জন্য উপযুক্ত হবে সাব-ইন্সপেক্টর পদে চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। কেননা প্রকাশিত চাকরির বিজ্ঞপ্তি গুলোতে যে পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হয় ওই পদের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সমূহ উল্লেখ করা থাকে।
তবে সাধারণত একজন সাব-ইন্সপেক্টর হতে হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে ন্যূনতম স্নাতক ডিগ্রি প্রাপ্ত হতে হবে এবং কম্পিউটারে দক্ষ হতে হবে। পাশাপাশি অবশ্যই চাকরিপ্রার্থীকে বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে এবং শারীরিক কিছু যোগ্যতা থাকতে হবে। যেমন ধরুন:-
উচ্চতা কমপক্ষে ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি। এটা মূলত পুরুষদের জন্য। অন্যদিকে নারী সাব-ইন্সপেক্টর এর জন্য উচ্চতা প্রযোজ্য ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি।
সেই সাথে বুকের মাপ পুরুষদের জন্য ৩২ থেকে ৩৪ ইঞ্চি এবং মহিলাদের জন্যও ঠিক একই। ওজন বয়স উচ্চতা অনুযায়ী স্বাভাবিক হতে হবে এবং দৃষ্টিশক্তি ৬/৬। তাই আপনার মধ্যে যদি এই শারীরিক ও শিক্ষাগত যোগ্যতা গুলো থেকে থাকে তাহলে বাংলাদেশ পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর পদে আবেদনের জন্য আপনি আদর্শ ক্যান্ডিডেট হিসেবে বিবেচ্য।
আরও পড়ুনঃ সাম্প্রতিক চাকরির বাজার এবং এর বাস্তবতা।
সাব ইন্সপেক্টর এর দায়িত্ব সমূহ
সাব ইন্সপেক্টর এর দায়িত্ব হচ্ছে মামলা তদন্ত করা। মামলা তদন্তের জন্য যা যা করা প্রয়োজন সেই সবকিছু সঠিকভাবে সম্পাদন করাই মূলত একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর অন্যতম দায়িত্ব ও কর্তব্য। মনে করুন কোন ঘটনা আর বিষয়বস্তুকে কেন্দ্র করে একটি ক্রাইম সংঘটিত হয়েছে। এখন সেই ক্রাইমের মামলার ইনভেস্টিগেশন করার দায়িত্বে রয়েছেন সাব-ইন্সপেক্টর। এজন্য তাকে অনুসন্ধান করা থেকে শুরু করে নিবন্ধন করনের ক্ষমতা, গ্রেফতার, বাজেয়াপ্তকরণ এবং বিভিন্ন মোবাইল ডিউটি সহ অন্যান্য ডিউটিতে নিযুক্ত হওয়া এবং সেই কাজগুলো সঠিকভাবে সঠিক নিয়মে সম্পাদন করাই হচ্ছে সাব-ইন্সপেক্টর এর দায়িত্ব।
পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর এবং ইন্সপেক্টর কোন গ্রেড অফিসার?
আলোচনার শেষ পর্যায়ে আমরা জানবো পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর এবং ইন্সপেক্টর কোন গ্রেড অফিসার সে সম্পর্কে। কেননা এটা ইউজারদের খুবই সাধারণ একটা প্রশ্ন যেটা হরহামেশাই অনেকেই করে থাকেন। সত্যি বলতে সাব-ইন্সপেক্টর দশম গ্রেড অফিসার। সার্জেন্ট ১০ম গ্রেড এবং কনস্টেবল ১৭তম গ্রেড এর চাকরি। আর আপনারা যদি বেতনটা খেয়াল করেন তাহলে বুঝতে পারবেন পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর এবং ইন্সপেক্টর মূলত দশম গ্রেডের অফিসার।
একজন সাব-ইন্সপেক্টর হওয়ার উপায়
একজন সাব-ইন্সপেক্টর হতে চাইলে আপনাকে সর্বপ্রথম সাব-ইন্সপেক্টর এর যোগ্যতা গুলো মাথায় রেখে সেগুলো আপনার মধ্যে রয়েছে কিনা তা যাচাই-বাছাই করতে হবে। দ্বিতীয়ত, একজন পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যে সাব-ইন্সপেক্টর পদের সার্কুলার প্রকাশিত হয় তাতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সঠিক প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে হবে।
আপনি যদি আবেদন করার পরবর্তীতে সিলেক্টেড হয়ে যান তাহলে আপনাকে লিখিত পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। সাব ইন্সপেক্টর লিখিত পরীক্ষায় সঠিক মার্ক পাওয়ার পরবর্তীতে সিলেকশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনাকে পরবর্তী স্টেপ পার করতে হবে অর্থাৎ ভাইভাতে টিকতে হবে। ব্যাস আপনি যদি লিখিত এবং মৌখিক উভয় পরীক্ষায় পাস করে যান তাহলে আপনাকে পরবর্তীতে নিযুক্ত করা হবে একজন সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে।
আর হ্যাঁ, সাব ইন্সপেক্টর যেহেতু পুলিশের উচ্চ পদমর্যাদা তাই আপনি যদি একজন পুলিশ কর্মী হিসেবে নিযুক্ত থাকেন তাহলে প্রমোশনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে উচ্চপদ মর্যাদা অর্থাৎ সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে নিজেকে দাঁড় করাতে পারবেন। মূল কথা একজন সাব-ইন্সপেক্টর হওয়ার অন্যতম উপায় নিজেকে যোগ্য করে তোলা এবং সঠিক মাধ্যমে সঠিক সময় আবেদন করা এবং পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেকে উপযুক্ত হিসেবে কর্তৃপক্ষর নিকট তুলে ধরা।
বিদেশে চাকরি পাওয়ার উপায় | বিনা খরচে বিদেশে চাকরি পাওয়ার টেকনিক
বাংলাদেশ পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
বাংলাদেশ পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 2023 ইতোমধ্যে প্রকাশিত হয়েছিল। উত্তর সার্কুলারে আবেদনের সর্বশেষ তারিখ ছিল 27 শে মে। মূলত বাংলাদেশ পুলিশ সরকার প্রয়োজন অনুযায়ী মাঝে মাঝেই বিশাল বিশাল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে। তাই বাংলাদেশ পুলিশ সাব-ইন্সপেক্টর হিসেবে চাকরি করতে ইচ্ছুক প্রার্থীরা নজর রাখুন বাংলাদেশ পুলিশ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে।
অথবা আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটকেও অনুসরণ করতে পারেন। কেননা আমরা সরকারি বেসরকারি ব্যাংক সহ যেকোনো চাকরির সার্কুলার এবং চাকরির টিপস সংক্রান্ত সকল আর্টিকেল ইউজারদের সুবিধার কথা চিন্তা করে প্রকাশ করে থাকি। আর হ্যাঁ আপনি যদি চাকরির পরীক্ষায় ভালো ফলাফল আশা করেন তাহলে এখনই করে ফেলতে পারেন– যে কোন চাকরির পরীক্ষায় ভালো করার উপায় সম্পর্কিত আমাদের ওয়েবসাইটের আরেকটি আর্টিকেল।
তো সুপ্রিয় পাঠক বন্ধুরা, একজন সাব-ইন্সপেক্টর এর ক্ষমতা কি কি এ সম্পর্কিত আলোচনা পর্বের আজ এখানেই ইতি টানছি। যদি উপকৃত হয়ে থাকেন অবশ্যই এই পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না এবং চাকরির টিপস এর জন্য আমাদেরকে অনুসরণ করবেন অথবা ফলো করে রাখবেন। সবাইকে আল্লাহ হাফেজ।
One Comment